উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কাছে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় আহত হওয়া প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফি (৯) মৃত্যুবরণ করেছে। এর আগে একই ঘটনায় তার বোন নাজিয়াও মারা যায়।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।
রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি বলেন, উত্তরা বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ নাফি রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে মারা যায়। তার শরীরের ৯৫ শতাংশ ফ্লেইম বার্ন হয়েছিল। এর আগে সোমবার রাত তিনটার দিকে তার বোন নাজিয়া মারা যায়। তার শরীরের ৯০ শতাংশ বার্ন হয়েছিল।
জানা গেছে, নাজিয়া ও নাফি বাবা-মায়ের সঙ্গে উত্তরা কামারপাড়া এলাকায় বসবাস করত। নাজিয়া তৃতীয় শ্রেণিতে ও নাফি প্রথম শ্রেণিতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে পড়াশোনা করত।