টানা কয়েকদিনের সংঘাতের পর গত ১০ মে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন— ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একটি “পূর্ণাঙ্গ এবং তাৎক্ষণিক” যুদ্ধবিরতি হয়েছে, আর সেটি সম্ভব হয়েছে তার প্রশাসনের মধ্যস্থতায়। তবে এর মধ্যেই সামনে এসেছে দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের সামরিক দুর্বলতার চাঞ্চল্যকর তথ্য।
বিশ্বজুড়ে এই যুদ্ধবিরতির খবরে স্বস্তি দেখা দেয়। কারণ পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা যা এক গবেষণা অনুযায়ী এক সপ্তাহে প্রায় ১২.৫ কোটি মানুষের প্রাণ নিতে পারে। অঞ্চলজুড়ে দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং এটিই যুক্তরাষ্ট্রকে সক্রিয় কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে বাধ্য করে।
আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক মাইকেল সোব্রিজ জানান , ভারতের দুর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। পাকিস্তান চীনের তৈরি জে-১০সি যুদ্ধবিমান এবং অত্যাধুনিক চীনা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে ভারতের রাফালসহ পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে বলে দাবি করেছে। যদিও এ তথ্য সঠিক হয়, তবে তা ভারতের জন্য একটি বড় কূটনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সংকেত বহন করে।