অর্থাৎ রাত্রীকালীন যাত্রা, অন্যটি মেরাজ অর্থাৎ আকাশে উঠা।
প্রথমত, মহান আল্লাহ তায়ালা হজরত মুহাম্মদ (সঃ)কে আল-বুরাক নামের এক বিশেষ বাহনে চড়িয়ে মুহুর্তেই মসজিদুল আল-আকসায় নিয়ে আসেন। সেখানে তিঁনি অন্যান্য নবীদের সাথে নামাজ আদায় করেন।
মেরাজ ছিল ইসরা যাত্রার পরের ঘটনা। যেখানে, হজরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর ইচ্ছায় আকাশের সাতটি স্তর অতিক্রম করে আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করেন।
আল্লাহর কাছে মহানবী (সঃ) তাঁর উম্মতের জন্য দোয়া করেন এবং আল্লাহ তাঁকে উম্মতের উপর ৫০টি নামাজের আদেশ দেন। পরবর্তীতে মহানবী (সঃ) এর প্রার্থনায় উম্মতের উপর ফরজ ৫ ওয়াক্ত নামাজ বাধ্যতামূলক করে দেন।
মহানবী (সঃ) মেরাজের যাত্রা ইসলামের প্রতি আনুগ্যতের প্রতীক এবং মুসলীমদের প্রতি আল্লাহর মহান দয়া ও রহমতের প্রকাশ। যা প্রতিবছর রজব মাসের ২৬তম রাতে (২৭ রজব) লাইলাতুল মেরাজ (মেরাজের রাত) হিসেবে পালিত হয়।